শিরোনাম

নন-কটন পোশাকের মাধ্যমে দেশের রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনা হচ্ছে

 প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২২ অপরাহ্ন   |   ফেব্রিক্স

নন-কটন পোশাকের মাধ্যমে দেশের রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনা হচ্ছে

উচ্চ মূল্যের নন-কটন পোশাকে যাওয়ার মাধ্যমে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনয়ন, পরিবেশগত সাসটেইনেবিলিটির প্রসার এবং প্রযুক্তির মানোন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) প্রশাসক আনোয়ার হোসেন।

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।

বৈঠকে বিজিএমইএ সাপোর্ট কমিটির সদস্য মিরান আলী ও শিহাবুদ্দোজা চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

উভয় পক্ষের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল দেশ দুটির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করা এবং চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিশেষ করে পোশাক ও বস্ত্র খাতে আরও সহযোগিতার সুযোগ অনুসন্ধান করা।

আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ থেকে চীনের বাজারে পণ্য রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনয়নের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বাংলাদেশ ও চীন উভয় দেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের মধ্যে সফর বিনিময় এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা অন্বেষণে বাণিজ্য প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

বিজিএমইএ প্রশাসক বাণিজ্য ও শিল্প সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি চীনের সঙ্গে মসৃণ ব্যবসায়িক সংযোগ স্থাপন এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুবিধার্থে বাজার সম্পর্কিত তথ্যাদি শেয়ার করে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আরও সহযোগিতা দিতে চীনা রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ করেন।

বিশ্ব বাজারে ম্যান-মেইড ফাইবারভিত্তিক ফেব্রিক্স, কেমিক্যালস এবং অন্যান্য কাঁচামালগুলোর অন্যতম প্রধান সরবরাহকারী হিসেবে চীনের অবস্থান তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, চীন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পারে।